দীর্ঘ ৯ মাস মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে গণমানুষের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে সেই মহাকাব্য ৭ই মার্চের ১৯ মিনিটের সুমধুর ভাষাটি বিশ্বের ১২ টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে।
৭৫ কুষ্টিয়া ১ দৌলতপুর আসনের সংসদ সদস্য আ,কা,ম সরোওয়ার জাহান বাদশা বলেন ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ বাঙালি জাতিকে সংঘবদ্ধ হতে সহায়তা করেছিল, ৭ই মার্চ রেসকোর্স থেকে বঙ্গবন্ধুর ঘোষণা না আসলে হয়তো এত অল্প সময়ের মধ্যে প্রতিরোধ ও জেগে ওঠার মানসিকতা গড়ে উঠতো না।
তিনি আরো বলেন, ইউনেস্কো ২০১৭ সালের ৩১ অক্টোবর ঐতিহাসিক ভাষনটি মেমোরি অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড রেজিস্টার এ অন্তর্ভুক্ত করে। এটি নিঃসন্দেহে সমগ্র বাঙালির জন্য একটি গর্বের বিষয়, অহংকারের বিষয়।
একটি নিরস্ত্র জাতি- মানুষকে কিভাবে স্বশস্ত্র করে তুলেছিলেন।
যার যা আছে তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে নির্দেশ দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে অনেক বড় বড় নেতা ওই দিন স্বাধীনতার ঘোষণা দেবার অনুরোধ জানিয়েছিলেন।
৭ মার্চ ১৮ মিনিটের একটি ভাষণের মধ্যেই যাবতীয় জিনিস বলে গেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় কোনো ভাষণ নেই, যা ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃত।
বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে এ বাংলাদেশ আমরা পেতাম না। তার জীবনাদর্শ ও জীবনযাত্রাকে লক্ষ্য রেখে জীবনযাপন করলে আমরা তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭মার্চ উদযাপন উপলক্ষে ভাষণ প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান দৌলতপুর উপজেলা মিলনায়তনে বেলা ১০ টায় অনুষ্ঠিত সভার প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শহিদুল ইসলাম( ভারপ্রাপ্ত ) এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
৭৫ কুষ্টিয়া ১ দৌলতপুর আসনের সংসদ সদস্য ও সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দৌলতপুর উপজেলা শাখা,কুষ্টিয়া
আ,কা,ম সরোওয়ার জাহান বাদশা।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
এজাজ আহমেদ মামুন
উপজেলা চেয়ারম্যান দৌলতপুর, কুষ্টিয়া ও
যুগ্ন সাধারণত সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দৌলতপুর উপজেলা শাখা, কুষ্টিয়া।
আব্দুর রশিদ বাবলু
চেয়ারম্যান রিফাইতপুর ইউনিয়ন পরিষদ ও
সহ-সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দৌলতপুর উপজেলা শাখা, কুষ্টিয়া।