কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার আদাবাড়ীয়া ইউনিয়নে ২৬/০৪/২০২৪ তাং রাত অনুমান ১০:০০ ঘটিকার সময় জাতীয় পত্রিকা দৈনিক “নওরোজ” এর স্টাফ রিপোর্টার সহ সাংবাদিক ইউনিয়ন কুষ্টিয়ার সাধারন সম্পাদক দৈনিক “সংবাদ সারাবেলা”কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি মাহমুদ হাসান,মোহনা টিভির জেলা প্রতিনিধি মিলন খন্দকার একত্রে আদাবাড়িয়া ইউনিয়নের আদাবাড়ীয়া মন্ডল পাড়ার এক গর্ভবতী নারীকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ইনজেকশন পুশ করে তাঁর শিশু সন্তানকে হত্যার বিষয়ে আদাবাড়ীয়া বড়বাজারের অবৈধ ফার্মেসী ব্যবসার ভুয়া ডাক্তার সাদ্দাম হোসেন ও একই গ্রামের নামকরা মাদক ব্যাবসায়ী,মাদকের ডিলার সাহাজুলের বিষয়ে সংবাদ সংগ্রহ করে ফেরার পথে আদাবাড়ীয়া বড় বাজারে সাংবাদিকদের প্রাইভেট গতিরোধ করে ভুয়া ডাক্তার সাদ্দাম হোসেন ও মাদক ব্যাবসায়ী সাহাজুলের আক্রমনকারীদল।প্রাইভেট থেকে নামিয়ে তিন সাংবাদিককে অবরুদ্ধ করে রাখে,অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বেদড়ক মারধর করে,তথ্য সংগ্রহের কাজে ব্যবহৃত ক্যানন ১০০,ভিডিও কামেরা কেড়ে নেয়।এর মধ্যে এক সাংবাদিক গুরুতর আহত হয়।এ ঘটনায় স্থানীয় কর্মরত সাংবাদিকদের ও কুষ্টিয়া জেলার সাংবাদিকদের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়।হামলাকারীরারা ১।মোঃ সাদ্দাম হোসেন(৩৫), ২।মোঃহুমায়ন(৩০),উভয় পিতা-মমিনুল ইসলাম বাবু,৩। মোঃবায়েজিদ মাষ্টার(৪২),৪।মোঃ সিদ্দিক(৫০),৫।মোঃ জাহাঙ্গীর(৪৭),সর্ব পিতা-মৃত উকিল হাজী,৬।মোঃসাহাজুল (৪০), পিতা-মৃত জয়নাল,৭।মোঃ বিপ্লব (৩২),পিতা-জাহাঙ্গীর,২৮ মোঃলাবু(৩৯),পিতা-বাবুল হোসেন,৯। মোঃতামিম হোসেন(২০),পিতা-সাহাজুল ইসলাম, সর্ব সাং-আদাবাড়িয়া মন্ডলপাড়া,ইউপি-আদাবাড়িয়া,থানা-দৌলতপুর,জেলা-কুষ্টিয়া সহ অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জন।পরে কুষ্টিয়া জেলাপুলিশের গোয়েন্দা শাখা(ডিবি),দৌলতপুর থানা পুলিশ,দৌলতপুর তেকালা ফাঁড়ি পুলিশ এবং স্থানীয় সংবাদকর্মীদের সহযোগিতায় সংবাদ কর্মীরা উদ্ধার হয়।এর মধ্যে একজন সাংবাদিক গুরুতর আহত হয়ে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য যায়,পরে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের কর্তব্য ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য সেই সাংবাদিককে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে রেফার্ড করে।এ বিষয়ে দৌলতপুর থানাতে একটি রেগুলা মামলা হয়।পরে পুলিশ প্রশাসনের কঠোর নজরদারিতে উক্ত মামলার দুই অন্যতম আসামীদের গ্রেফতার করেলে পরিস্থিতি শান্ত করে।সে মামলার আসামীদের মধ্যে অন্যতম দুই আসামী আদাবাড়ীয়া মন্ডলপাড়ার মৃত উকিল হাজীর ছেলে হামলাকারী রিয়াজু ও একই এলাকার মোমিনুল ইসলাম বাবুর ছেলে হুমায়ন এদের গ্রেফতার করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জুনায়েদ আহমেদ মিন্টুু সহ সঙ্গীয় ফোর্সগন।গ্রেফতারকৃত হামলাকারীরা দুই আসামীকে,প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা হামলার বর্ণনা দিয়েছে কারা কারা সে হামলায় উপস্থিত ছিল সেই তথ্য স্বীকার করেছে,দৌলতপুর থানা পুলিশের কাছে।এ বিষয়ে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেন,মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হামলাকারী আসামী দুই জনকে গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে,অপরাধী যেই হোক কোনো ছাড় দেওয়া হবেনা,
পলাতক আসামিদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।