1. admin@protidinerkushtia24.com : pk24 :
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২৭ পূর্বাহ্ন

কুষ্টিয়ায় আমলা ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মালিথা একজন সাদা মনের মানুষ

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি।।
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১
  • ২৫৯ Time View

 

কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার আমলা ইউপি চেয়ারম্যান ও মিরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম মালিথা একজন সাদা মনের মানুষ। তিনি চেয়ারম্যানের দায়িত্য পালন করার পর থেকে ইউনিয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমুখী কার্যক্রম চালিয়ে আসছে । বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, মাতৃকালীন ভাতা সহ সরকারি যে অনুদান গুলো ইউনিয়নে আসে সেগুলো তিনি সুন্দর ও সুশৃঙ্খল ভাবে যাদের হক তাদের কাছে পৌঁছে দিয়ে থাকেন তিনি।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিকনির্দেশনাই যা যা কাজ আছে তিনি সুনামের সাথে সে দায়িত্ব গুলো পালন করে আসছেন তার ইউনিয়ন পরিষদে। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক। করোনার শুরু থেকে ইউনিয়ন বাসিকে সুরক্ষা ও ভালো রাখার জন্য বিভিন্ন সময় তিনি গুরুত্বপূর্ণ কাজ তিনি নিজ উদ্যোগে গ্রহণ করেছেন। করোনাকালীন দুর্যোগ সময়ে যখন মানুষ অসহায় ও কর্মহীন হয়ে পড়েছিল ঠিক সে সময় চেয়ারম্যান তার ইউনিয়নে কে অনাহারে বা কষ্ট দিনযাপন করছে তাদেরকে খুঁজে খুঁজে বের করে তাদের বাসায় খাদ্য সামগ্রী ও চিকিৎসা ব্যবস্থা তিনি গ্রহণ করেছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয় । ইউনিয়নে এমনও পরিবার বসবাস করে তারা কোনো সমস্যার কথা লজ্জায় বলতে পারেনা তাদের কেউ খুঁজে বের করে রাতের আধারে গোপনে তাদের বাসায় খাদ্য সহায়তা সহ যা যা প্রয়োজন সে ব্যবস্থা তিনি গ্রহণ করেছিলেন।তার এই মানবিক কার্যক্রমে এলাকাবাসীর আস্থাভাজন ও ভালোবাসার মানুষ হয়ে উঠেছেন তিনি। অনুসন্ধান করে জানা যায় তিনি তার ইউনিয়নে কর্মহীন অসচ্ছল পরিবারের সহযোগিতার পাশাপাশি এতিম ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে খাদ্য সহতা সহ তাদের দেখভাল এর কাজ ও সুনামের সাথে করে এসেছেন,যা ইতিমধ্যে বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ায় প্রচার করা হয়েছে। এলাকাবাসীদের সাথে কথা হলে তারা বলেন আমলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মালিথা তিনি মানবিক একজন সাদা মনের মানুষ বিগত ৫ বছর ধরে অত্যান্ত সুনামের সাথে পরিষদের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। বর্তমানে করোনাকালীন সময়ের জন্য অতিরিক্ত সময় পার করছেন তিনি। আমলা ইউনিয়নকে চরম মমতায় আকড়ে রেখেছেন চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মালিথা। একজন মানুষকেও তিনি কখনও অনাহারে, অভুক্ত রাখেননি। অসহায় দুঃস্থদেন তালিকা করে তাদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিয়েছেন খাদ্য সামগ্রী। এক সময়ের জাসদ গণবাহিনী ও জামায়াত-বিএনপি অধ্যুষিত আমলা এলাকায় নানা ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে আওয়ামীলীগের রাজনীতির প্রদীপ জ্বালিয়ে রেখেছিলেন। চেয়ারম্যানের পিতা ৬০’র দশক থেকে রাস্তার পাশে ৩ বিঘা মুল্যবান জমির উপর গৃহহীন মানুষের গৃহের ব্যবস্থা করেছেন। যা তার পুত্র চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মালিথা পিতার অবর্তমানে তাদের দেখভাল করে থাকেন। এমন একজন মানবিক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধীরা উঠে পড়ে লেগেছে। সামনে ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে নৌকার বিরুদ্ধে, চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে একটি কুচক্র মহল।
জননন্দিত চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মালিথার সুনাম নষ্ট করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে এই গভীর ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছে একটি মহল।
এই নোংরা ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমরা এলাকাবাসী কঠোর অবস্থানে যাব।

ষাটোর্ধ্ব প্রতিবন্ধী আছিয়া বলেন, চেয়ারম্যানের কিছু হলে আমরা ছাড়বো না। দরকার হলে এর প্রতিবাদে ঝাঁটা মিছিল করবো। কপালে ভাঁজ পড়া আশি বছরের বৃদ্ধা সত্তরোর্ধ্ব প্রতিবন্ধী আজমল অভিশাপ দিয়ে বলেন, চেয়ারম্যান আমাদের খাদ্য, কাপড়, চিকিৎসার ব্যবস্থা করে থাকে। আমার ভাঙা চালায় এসে খোঁজ নেয়। এই চেয়ারম্যান কে নিয়ে যারা মিথ্যা বলছে আল্লাহ্ তুমি তাদের বিচার এই দুনিয়ায় দেখিয়ে দিও। আমরা এলাকাবাসী চেয়ারম্যানের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি আল্লাহ তায়ালা তাকে ভালো রাখেন।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মালিথা বলেন, আমি আমার ইউনিয়নে সর্বস্তরের মানুষের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে আসছি অতীতেও করেছি বর্তমানেও করছি ভবিষ্যতেও করতে চাই। তাদের সেবা করার মধ্য দিয়ে আমি আমার জীবনকে উৎসর্গ করতে চাই। তাদের মুখে একটু হাসি ফুটলে আমি যেন আত্মতৃপ্তি পায়। আমার বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে তা সম্পুর্ন মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। তারা অভিযোগ করেছে, ইউনিয়ন পরিষদের সভা হয়নি, মেমম্বররা ভাতা পায়নি, কাবিটার টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই আমলা ইউনিয়ন পরিষদে নিয়মিত সভা হয়েছে। মেম্বররা ভাতার চেয়েও অতিরিক্ত টাকা নিয়েছে আমার কাছে তার প্রমাণ আছে। এছাড়াও এক মেম্বর ইউনিয়ন পরিষদের দোকান পাটের নিয়মিত তার রশিদ দিয়ে ভাড়া উত্তোলন করে থাকে। দুই লক্ষ টাকার বেশী। তার হিসেব দেয়না পরিষদে।
আর কাবিটার কাজ ছিলো মাটির। আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার ভাবমূর্তি তৃনমুলে উজ্জ্বল করতে মাটির পাশাপাশি আমার ব্যক্তিগত অর্থায়নে ম্যাকাডম করেছি। যার ছবি ও হিসেব আছে। আল্লাহ আমাদের পৈত্রিক ভাবে অনেক স্বচ্ছল ও ভাল রেখেছেন। ইউনিয়ন পরিষদের টাকা আত্মসাৎ তো দূরের কথা সরকারের পাশাপাশি আমার ব্যক্তিগত অর্থ দিয়ে কালভার্ট, রাস্তাসহ নানা উন্নয়নমূলক কাজ করেছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 protidinerkushtia24.com
Protidiner Kushtia