শুধু জিতলেই হতো না, জিততে হতো সঠিক সমীকরণে। কঠিন সেই চ্যালেঞ্জে ভাইপার একাদশ দারুণ শুরুর পর পুরোপুরি রক্ষণাত্মক হয়ে পড়ে পান্টি একাদশ। জিতেও হতাশায় শেষের শঙ্কা জেগেছিল। চরম নাটকীয়তায় ভরা লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত অসাধারণ ম্যাচ দেখল পান্টি বাঁশি জিতু আহমেদ গোলে করে ভাইপার একাদশ এগিয়ে যাওয়ার পর ম্যাচের প্রায় ৬৮ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে ভাইপার একাদশ গোলের উদ্দেশে মোট ২২টি শট নেয়। এর আটটি ছিল লক্ষ্যে। বিপরীতে দৃষ্টিকটু রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলা পান্টি একাদশ ছয় শটের তিনটি ছিল লক্ষ্যে।ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয়, সঙ্গে দুইদিন দিন আগে এই দলকেই হারানোর আত্মবিশ্বাস নিয়ে মাঠে নামে ভাইপার একাদশ ম্যাচের শুরুটা করে দুর্দান্ত। জিতু আহমেদের ৭০ মিনিটে এগিয়ে যায় তারা।ফলে স্বাগতিকদের সব আক্রমণ ভেস্তে যাচ্ছিল প্রতিপক্ষের জমাট রক্ষণে। এর মাঝে ৮০তম মিনিটে তাদের হতাশা বাড়ে; এরপরই নাটকীয় মোড় নেয় ম্যাচ। ম্যাচ শেষ হতে তখন বাকি আর কিছুক্ষণ। মরিয়া হয়ে উঠেছে ভাইপার একাদশ বাকি সময়েও একইভাবে চাপ ধরে রেখে ভাইপার একাদশ।